A Journey By Bus Easy | A Journey By Bus Composition | A Journey By Bus

-

 A Journey By Bus Easy | A Journey By Bus Composition | A Journey By Bus



Write an Easy About "A Journey By Bus"  including "Introduction, Beginning of the journey, Inside the Compartment, Description of the Journey and sight of the way, Destination, Conclusion."



                   A Journey By Bus 


Introduction: A trip which is made by bus is called a journey by bus. It is very interesting.


Beginning of the journey: In 2021, Our school was closed for winter vacation. I wanted to pay a visit to my uncle's residence in Dhaka. I booked a ticket, I reached Gopalgonj Bus Stand at 6-30 am. I got into the Doyal paribahan. The bus started for Dhaka. It ran away speedily to cover the time lost.


Inside the Compartment:The bus was packed beyond capacity. Luckily I could manage to sit by the window. Some passengers were talking, some were reading newspapers, some were sleeping and some were looking outside.


Description of the Journey and sight of the way: The passengers had their breakfast at Takerhat.At 10-30 a.m. we reached Faridpur. When I looked through the window, the standing villages seemed to be running towards the opposite direction of the bus. Green fields, forests, bushes, canals and bridges came to my sight for moment and vanished soon. The beautiful scene pleased me much.


Destination: At 2:30 pm the bus reached Gulistan and I got down. One of my cousins was waiting for me at the bus terminal. He greeted me, I got on a rickshaw with him and reached my destination.


Conclusion: Though a journey by bus is tedious and dangerous. It is thrilling and interesting.




Dear Students, I hope this content is helpful for you. If you want any kinds of easy or composition, you can say me. I will help you. 

Thank You


                  Easy or Composition 


1. A Journey By Boat 

2. A Journey By Train

3. A Journey By Bus

Comments

Post a Comment

Do not share any link.

Popular posts from this blog

যেখানে দেখিবে ছাই উড়াইয়া দেখ তাই পাইলেও পাইতে পার অমূল্য রতন | jekhane dekhibe chai uraiya dekho tai paileo paite paro omullo roton

-
বাংলা ২য় পত্র  ভাব-সম্প্রসারণ যেখানে দেখিবে ছাই উড়াইয়া দেখ তাই পাইলেও পাইতে পার অমূল্য রতন | jekhane dekhibe chai uraiya dekho tai paileo paite paro omullo roton যেখানে দেখিবে ছাই উড়াইয়া দেখ তাই পাইলেও পাইতে পার অমূল্য রতন। মূলভাব : পৃথিবীর কোনাে বস্তুই তুচ্ছ বলে ফেলনা নয়। যে কোনাে তুচ্ছ বস্তুর ভেতর থেকেও মহামূল্যবান বস্তুর প্রাপ্তি নিশ্চিত হতে পারে। সম্প্রসারিত-ভাব : ছাই নিতান্তই তুচ্ছ বস্তু । সবকিছু পুড়েই জন্ম হয় ছাইয়ের । কিন্তু এ ছাইয়ের ভেতরও বহুমূল্য বস্তু লুকিয়ে থাকতে পারে। আগুনে সবকিছু ভস্মীভূত হবার পর মূল্যবান পাথর ও ধাতব পদার্থ ছাইয়ের মধ্যে ঠিকই অবশিষ্ট থেকে যায়। ছাই উড়িয়ে সে সব মূল্যবান সম্পদ হস্তগত করা যায় । সে জন্যে সচেতন ও অনুসন্ধিৎসু ব্যক্তিরা সবকিছুর মধ্যেই অর্থপূর্ণ উপকরণ সন্ধান করেন। তবে সব সময়ই যে তুচ্ছ বস্তুর ভেতরে থেকে মূল্যবান বস্তু পাওয়া যাবে এমন নয়। কিন্তু পাওয়ার সম্ভাবনাটি উড়িয়ে দিলে আমাদের চলবে না। অনেকেরই হয়ত অজানা যে, কয়লার মাঝে মহামূল্য পদার্থের উপস্থিতি বিদ্যমান। হীরকের উপস্থিতিও কয়লার মধ্যেই থাকে। তাই কালাে বলে কয়লাকে উপেক্ষা করলে হ
Read more

সকলের তরে সকলে আমরা প্রত্যেকে আমরা পরের তরে |sokoler tore sokole amra protteke amra porer tore

-
বাংলা ২য় পত্র  ভাব-সম্প্রসারণ সকলের তরে সকলে আমরা প্রত্যেকে আমরা পরের তরে |sokoler tore sokole amra protteke amra porer tore সকলের তরে সকলে আমরা প্রত্যেকে আমরা পরের তরে। মূলভাব : মানুষের পারস্পরিক সাহায্য ও সহানুভূতির মধ্য দিয়েই মানবকল্যাণ সূচিত হয় । স্বার্থান্ধতা ও আত্মকেন্দ্রিকতা মানবতার পরিপন্থী। সম্প্রসারিত-ভাব : মানুষ মানুষের জন্যে, জীবন জীবনের জন্যে এটাই মানবতার দাবি । পারস্পরিক সহৃদয় সহযােগিতার মধ্য দিয়ে মানুষের জীবন সুষম বিকাশের সুযােগ লাভ করে, সমাজে কল্যাণের শুভ চেতনা পল্লবিত হয়ে উঠে। স্বার্থান্ধতা ও আত্মসুখের বিভােরতায় মনুষ্যত্বের অপমান হয়, জীবন পদে পদে বিপত্তির শিকার হয় ও সমাজপ্রগতি থমকে দাঁড়ায় । অপর দিকে নিঃস্বার্থ সহযােগিতা ও সমন্বিত প্রচেষ্টার মধ্য দিয়ে মানুষ মনুষ্যত্বের লালনে আত্মসুখ লাভ করার পাশাপাশি অন্যের জীবনে সুখের পরশ এনে দেয়। স্বার্থপর মানুষ জীবন সাধনায় নিজে যেমন ব্যর্থ তেমনি অন্যের জীবনেও সার্থকতা এনে দেয়ার ক্ষেত্রে কোনাে ভূমিকা পালন করতে পারে না। সেজন্যই কবিকণ্ঠে ঘােষিত হয়েছে- “আত্ম-সুখ অন্বেষণে আনন্দ নাহিরে, বারে বারে আসে অবসাদ, পরার্থে যে করে ত
Read more

কীর্তিমানের মৃত্যু নেই | kirtimaner mrittu nei | kirti maner mrittu nei

-
বাংলা ২য় পত্র  ভাব-সম্প্রসারণ কীর্তিমানের মৃত্যু নেই | kirtimaner mrittu nei | kirti maner mrittu nei কীর্তিমানের মৃত্যু নেই   মূলভাব : মানুষ মরণশীল। মহৎ কর্ম সাধনের মাধ্যমে সীমিত সময়ের জীবন নিয়েও মানুষ পৃথিবীর বুকে অমর হয়ে থাকতে পারে। সম্প্রসারিত-ভাব : মহাকালের তুলনায় মানুষের পার্থিব জীবন নিতান্তই ক্ষণস্থায়ী । বেঁচে থাকার প্রবল আকাক্ষা সত্ত্বেও একদিন মানুষের পার্থিব জীবনের পরিসমাপ্তি ঘটে। স্বল্পস্থায়ী জীবনে কেউ কেউ মহৎ কর্ম সাধনার মাধ্যমে জগতে অমর হয়ে থাকে। রেখে যাওয়া কর্মের মাধ্যমে যারা জগতে অমরত্ব লাভ করেন তারাই কীর্তিমান। মহৎ-কর্মহীন সাধারণ মানুষের পার্থিব জীবনের পরিসমাপ্তির সঙ্গে সঙ্গে তার নামও হারিয়ে যায় পৃথিবী থেকে । পক্ষান্তরে কীর্তিমানরা তাদের মহৎ আদর্শ ও কর্ম দ্বারা যে গৌরব গাঁথা রচনা করেন তা তাদেরকে তাজমহলের মতাে সমুজ্জ্বল রাখে চিরকাল । তারা তাদের ত্যাগ-তিতীক্ষা, সত্য-নিষ্ঠা, কর্ম-সাধনার স্বীকৃতি স্বরূপ লাভ করেন অগণিত মানুষের শ্রদ্ধা ও ভালােবাসা । কর্মযােগী মহৎ মানুষের মৃত্যু হয় ঠিকই কিন্তু তাদের কর্ম ও প্রতিভার কখনও মৃত্যু হয় না। কারণ তারা মহৎ কর্মের অধিকারী ।
Read more